কেবিনের জন্য কোন অনুশোচনা নেই, তৃতীয়টি খালি।
 লঞ্চে তাজা মাছ রান্নার কাজ চলছে দীর্ঘদিন ধরে। একদিকে আপনি রান্না করেন, অন্যদিকে আপনি খান। বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, আলু, মাংস, লেবু রয়েছে।
দেশের ঢাকা-বরিশাল রুটটি আরামদায়ক নৌ চলাচলের জন্য বিখ্যাত। যাত্রীসেবায় প্রতিটি নৌকায় রয়েছে অত্যাধুনিক কেবিন, লিফট, রেস্টুরেন্ট, ক্যাফেটেরিয়া, সিসিইউ, শিশুদের খেলনাসহ বিভিন্ন সুবিধা। কিন্তু অনেক সুযোগ-সুবিধা বিবর্ণ হয়ে গেছে রাস্তার পাশের ল্যান্ডমার্ক। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় সড়কে বাস যাত্রীর চাপ বেড়েছে এবং নৌকার যাত্রীর সংখ্যা কমেছে।
বরিশাল নদীবন্দরে ঢাকাগামী স্পিডবোটে যাত্রী থাকলেও বেশির ভাগ কেবিনই এখন খালি। যাত্রীদের আকৃষ্ট করতে অনেক লঞ্চ কর্তৃপক্ষ ভাড়া কমিয়েছে।
 সুরভি ন্যাভিগেশনের পরিচালক রিয়াজ-উল-কবীর বলেন, বছরের এই সময়ে যাত্রী কম থাকে। ঈদের পর আমরা প্রকৃত চিত্র বুঝতে পারব। আমরা ইতিমধ্যেই সবচেয়ে খারাপের জন্য প্রস্তুত।
 ঢাকা-বরিশাল নৌপথে প্রতিদিন ৭-৮টি নৌকা চলাচল করে। লঞ্চে 8-9 ঘন্টা সময় লাগে। আর পদ্মা সেতু দিয়ে লঞ্চে যেতে সময় লাগে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা।

Post a Comment

Previous Post Next Post

Uyy